নয়াদিল্লি: লাইভ রেডিও শো-তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মায়ের সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করলেন এক ব্যক্তি। বিবিসি এশিয়ান নেটওয়ার্কের রেডিও শো-এর সেই অংশটি এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো সমালোচনার ঝড় বইছে।
'বিগ ডিবেট' নামে এই রেডিও শোয়ের বিষয় ছিল ইংল্যান্ডে ভারতীয় ও শিখদের বিরুদ্ধে বর্ণবৈষম্য। এই বিষয়টি নিয়েই নানারকমের আলোচনা চলছিল। কিন্তু এরই মধ্যে ভারতে কেন্দ্রের নতুন কৃষি আইনের বিরুদ্ধে কৃষকদের আন্দোলনের প্রসঙ্গ চলে আসে। এই প্রসঙ্গ ওঠার পরেই এক ব্যক্তি ফোন করে মোদির মা হীরাবেন মোদি সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করতে থাকে। ঘটনাটির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার হয় এবং মুহূর্তে তা ভাইরাল হয়।
মোদি-র মায়ের সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য! বিষয়টি ঘিরে উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মায়ের সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করলেন এক ব্যক্তি। বিবিসি এশিয়ান নেটওয়ার্কের রেডিও শো-এর সেই অংশটি এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো সমালোচনার ঝড় বইছে।
SHARE THIS:
মোদি-র মায়ের সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য! বিষয়টি ঘিরে উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া
#নয়াদিল্লি: লাইভ রেডিও শো-তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মায়ের সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করলেন এক ব্যক্তি। বিবিসি এশিয়ান নেটওয়ার্কের রেডিও শো-এর সেই অংশটি এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো সমালোচনার ঝড় বইছে।
'বিগ ডিবেট' নামে এই রেডিও শোয়ের বিষয় ছিল ইংল্যান্ডে ভারতীয় ও শিখদের বিরুদ্ধে বর্ণবৈষম্য। এই বিষয়টি নিয়েই নানারকমের আলোচনা চলছিল। কিন্তু এরই মধ্যে ভারতে কেন্দ্রের নতুন কৃষি আইনের বিরুদ্ধে কৃষকদের আন্দোলনের প্রসঙ্গ চলে আসে। এই প্রসঙ্গ ওঠার পরেই এক ব্যক্তি ফোন করে মোদির মা হীরাবেন মোদি সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করতে থাকে। ঘটনাটির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার হয় এবং মুহূর্তে তা ভাইরাল হয়।
ভিডিওটির ব্যাপারে অনেকেই নানা রকমের মন্তব্য করেন। বিষয়টির তীব্র নিন্দায় সরব হন অনেকেই। কেউ কেউ আবার এই মন্তব্যটি রেডিও শোয়ে প্রকাশ করার জন্য সঞ্চালকের নিন্দা করেন। অনেকেই আবার দাবি করেন, বিবিসি-র এই বিষয়ে ক্ষমা চাওয়া উচিত।
প্রসঙ্গত, নভেম্বর মাস থেকে কেন্দ্রের তিন কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে চলছে কৃষকদের আন্দোলন। অধিকাংশ কৃষকই পঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। দিল্লির সিঙ্ঘু, টিকরি, ও গাজিপুর সীমান্তে চলছে কৃষকদের আন্দোলন। এর পরে কেন্দ্রের সঙ্গে এই বিষয়ে একাধিকবার বৈঠক হয়েছে কৃষকদের। কিন্তু কোনও সমাধান সূত্র পাওয়া যায়নি।
কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ১৮ মাস আইন স্থগিত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। কিন্তু কৃষকরা স্থায়ী ভাবে এই আইনের প্রত্যাখ্যান চান। আর তাই তাঁরা জানিয়েছেন আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত তাঁরা আন্দোলন করবেন। তার মধ্য়ে সরকার ব্যবস্থা না নিলে পরবর্তী পদক্ষেপের কথা তাঁরা ভাববেন।
 


 
 
 
 
0 Comments